লক্ষ্য:
২০১১ সালে সোনাডাঙ্গা, সাত্তার বিশ্বাস সড়কে একটি দোকান ঘরের স্থান ভাড়া নিয়ে খুলনা সায়েন্স ক্লাবের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়। অবশ্য এরও বেশ পূর্বেই এর কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। ২০১২-তে এসে মোটামুটিভাবে স্থায়ী একটি কার্যালয়ের স্থাপনা করা সম্ভব হয়, যেটি এখন আমাদের বর্তমান কার্যালয়। এই ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা পর্যায়ের সকলেই ছিলেন ছাত্র, লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্লাব চালানো তখনও যেমনি কষ্টকর ছিল আজও অবশ্য তেমনী কষ্টকর আছে, তবে এক কঠিন ব্রত আমাদেরকে এই কাজটিতে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। "বিজ্ঞানের প্রতি ভালবাসা" আমাদেরকে সকল বাধা-বিপত্তী, কষ্টকে ঠেলে রেখে সামনে এগোবার প্রেরনা যোগাচ্ছে। আমরা নিজেরা লেখাপড়ার সময় বিজ্ঞানে অনেক কিছুতেই বাধার সন্মুখীন হয়েছি, আজও হই। যেমন: পর্যাপ্ত পরিমানে মাইক্রোস্কোপ না থাকায় শ্রেনীর একটা বড় অংশই অতুষ্টি নিয়েই শ্রেনী পার করতে হয়। আর এসকল যন্ত্রগুলো সস্তাও নয় যে, শিক্ষার্থী সেটা কিনে নিয়ে জানার আগ্রহকে দূর করতে পারে। আমরা যদি এসকল যন্তপাতি কিনে সবাই মিলে শেয়ার করি তাহলে অবশ্য সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, কিন্তু প্রতিটি স্কুলের/কলেজের প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিন্তু, সায়েন্স ক্লাবের সেসকল সীমাবদ্ধতা নেই, তারা যেকোন প্রতিষ্ঠানের কাছে, যেকোন বয়সের লোকের কাছে, যেকোন ছাত্রের কাছে যেতে পারে। আর এজন্যেই আমরা কাজ করে চলেছি সবাইকে কিছু বিজ্ঞানের সেবা দেবার, আমাদের সাধ্যের মধ্যে।
আমাদের লক্ষ্যগুলো এরকম:
* বিশেষভাবে স্কুলের শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলা, কারন ছোট লেভেলে মানুষ যেটিকে সহজ ও আনন্দদায়কভাবে গ্রহন করে ভবিষ্যতে সেটার প্রভাব ব্যাপক।
* বিজ্ঞান চর্চাকে শুধুমাত্র স্কুল/কলেজের ল্যাবে সীমাবদ্ধ না রাখা। যারা এখান থেকে বেরীয়ে গেছেন অথবা আদৌ যারা এগুলোর সুযোগ পাননি তারাও যেন বিজ্ঞানের সাহচর্য পাওয়ার সুযোগ পান সেটার ব্যবস্থা করা।
* বিজ্ঞানভিত্তীক লাইব্রেরী গড়ে তোলা।
* একটি বিজ্ঞানপ্রেমী চক্র গড়ে তোলা।
* দেশের কল্যানে নানান ধরনের প্রজেক্ট/প্রকল্প তৈরী করা।
চলবে...
২০১১ সালে সোনাডাঙ্গা, সাত্তার বিশ্বাস সড়কে একটি দোকান ঘরের স্থান ভাড়া নিয়ে খুলনা সায়েন্স ক্লাবের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়। অবশ্য এরও বেশ পূর্বেই এর কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। ২০১২-তে এসে মোটামুটিভাবে স্থায়ী একটি কার্যালয়ের স্থাপনা করা সম্ভব হয়, যেটি এখন আমাদের বর্তমান কার্যালয়। এই ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা পর্যায়ের সকলেই ছিলেন ছাত্র, লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্লাব চালানো তখনও যেমনি কষ্টকর ছিল আজও অবশ্য তেমনী কষ্টকর আছে, তবে এক কঠিন ব্রত আমাদেরকে এই কাজটিতে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। "বিজ্ঞানের প্রতি ভালবাসা" আমাদেরকে সকল বাধা-বিপত্তী, কষ্টকে ঠেলে রেখে সামনে এগোবার প্রেরনা যোগাচ্ছে। আমরা নিজেরা লেখাপড়ার সময় বিজ্ঞানে অনেক কিছুতেই বাধার সন্মুখীন হয়েছি, আজও হই। যেমন: পর্যাপ্ত পরিমানে মাইক্রোস্কোপ না থাকায় শ্রেনীর একটা বড় অংশই অতুষ্টি নিয়েই শ্রেনী পার করতে হয়। আর এসকল যন্ত্রগুলো সস্তাও নয় যে, শিক্ষার্থী সেটা কিনে নিয়ে জানার আগ্রহকে দূর করতে পারে। আমরা যদি এসকল যন্তপাতি কিনে সবাই মিলে শেয়ার করি তাহলে অবশ্য সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, কিন্তু প্রতিটি স্কুলের/কলেজের প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিন্তু, সায়েন্স ক্লাবের সেসকল সীমাবদ্ধতা নেই, তারা যেকোন প্রতিষ্ঠানের কাছে, যেকোন বয়সের লোকের কাছে, যেকোন ছাত্রের কাছে যেতে পারে। আর এজন্যেই আমরা কাজ করে চলেছি সবাইকে কিছু বিজ্ঞানের সেবা দেবার, আমাদের সাধ্যের মধ্যে।
আমাদের লক্ষ্যগুলো এরকম:
* বিশেষভাবে স্কুলের শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলা, কারন ছোট লেভেলে মানুষ যেটিকে সহজ ও আনন্দদায়কভাবে গ্রহন করে ভবিষ্যতে সেটার প্রভাব ব্যাপক।
* বিজ্ঞান চর্চাকে শুধুমাত্র স্কুল/কলেজের ল্যাবে সীমাবদ্ধ না রাখা। যারা এখান থেকে বেরীয়ে গেছেন অথবা আদৌ যারা এগুলোর সুযোগ পাননি তারাও যেন বিজ্ঞানের সাহচর্য পাওয়ার সুযোগ পান সেটার ব্যবস্থা করা।
* বিজ্ঞানভিত্তীক লাইব্রেরী গড়ে তোলা।
* একটি বিজ্ঞানপ্রেমী চক্র গড়ে তোলা।
* দেশের কল্যানে নানান ধরনের প্রজেক্ট/প্রকল্প তৈরী করা।
চলবে...
AIM
Reviewed by Masud
on
April 02, 2014
Rating: